সম্পাদাকীয় প্রতিবেদক।।
একটা সময় ছিল ভাল মানুষের কদর ছিল,ভাল ছেলে পেলে বাবা-মা মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিতেন।ছেলে তাঁর মেয়েকে ভালভাবে তিন বেলা খাওয়াতে পারবে কিনা,সুখে শান্তিতে রাখতে পারবে কিনা এর উপর নির্ভর করে বিয়ে হত।সময়ের সাথে সাথে সব কিছুর পরিবর্তন সাধিত হয়েছে।রাস্তার ফকিরনিও বিসিএস ক্যাডার ছাড়া কিছুই ভাবতে চাই না।বুড়া হয়ে যাবে দরকার হলে সাইডে গিয়ে লেকে বসে আলগা পিরিত পার্ট টাইম কাজ করবে কিন্তু সরকারী চাকরিজীবি ছাড়া বিয়ে করবে না।ছেলে মেয়েদের সঠিক সময়ে বিয়ে না দিয়ে সমাজ একটি পতিতালয়ে পরিণত হচ্ছে।মানুষ নিজের সংস্কৃতি ভূলে ভিন দেশী কালচারে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে।
কেউ লাগাম ছাড়া ভাব নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে ভাবখানা এমন বয়স মনে হয় তাঁর ১৫ কি ১৮ চলে।একটা মানুষের দৈহিক চাহিদার সাথে তাঁর জৈবিক চাহিদা নিবিড়ভাবে জড়িত।বর্তমান অভিভাবকদের মনগড়া মনোভাব বিসিএস,সরকারী চাকরিজীবী ছাড়া আর কিছুই মাথায় কাজ করে না। ফলে সঠিক সময়ে বিয়ে না হওয়াতে ছেলে-মেয়েরা অনৈতিক কাজে লিপ্ত হচ্ছে।
অধিক বয়সে বিয়ে করার ফলে সন্তান না হওয়া অথবা অতীতের একাধিক সেক্স আসক্তি তাকে পরকিয়া ও বিবাহ বিচ্ছেদ এর দিকে ঠেলে দিচ্ছে।সঠিক সময়ে বিয়ে না হওয়াতে উচ্চশিক্ষার নামে বিকারগ্রস্ত প্রতিযোগিতার ফল অনৈতিক গর্ভধারনের ফলে মেয়েরা পরবর্তী গর্ভধারনের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
ছেলেরা সরকারী চাকরি ও বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বিভিন্ন অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ছে।
এই অনৈতিক ও বিকারগ্রস্ততাঁর দায় সামজ কখনো এডিয়ে যেতে পারে না ?