বির্তকিত শিক্ষক ঢাবি অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান মহামান্য হাই কোর্টের দেয়া তথ্য গোপন এবং জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে।মহামান্য কোর্টের আদেশ অবমাননা করে জাল-জালিয়াতির আশ্রয় নেয়া এই বির্তকিত অধ্যাপক নিয়ে ঢাবির সচেতন শিক্ষক মহলে আলোচনার ঝড় উঠেছে। ০২ এপ্রিল ২০১৮ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খানকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক সব কার্যক্রম থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেয়।
পরবতীকালে , উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদকে আহ্বায়ক করে ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ২০২০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খানকে ঢাবি সিন্ডিকেট চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। পরবর্তীতে,শিক্ষক মোর্শেদ হাসান খান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাইকোর্ট রিট (৫০৭০) পিটিশন করলেন এবং আদালত ঢাবি’র সিদ্ধান্তকে অবৈধ হিসেবে ঘোষণা দিয়ে হাইকোট (১৪/১২/২০২৩) মোর্শেদ হাসান খানের পক্ষে রায় প্রদান করেন।
উক্ত রীট পিটিশন মামলার রায়/আদেশের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয কর্তৃপক্ষ ২৯/০১/২৪ তারিখে সিভিল পিটিশন ফর লীভ টু আপিল নম্বর ৩১৯/২০২৪ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোটের আপীল বিভাগে দায়ের করে এবং ৩১/১/২০২৪ তারিখে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত ০৮ সপ্তাহের জন্য হাইকোর্ট বিভাগের আদেশ /রায় স্থগিত ও বাতিল করে দেয়।
১২/৩/২০২৪ তারিখে আবারো উক্ত আদেশ /রায় স্থগিতাদেশ বর্ষিত করণের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক আবেদন দাখিল করায় হাইকোর্ট বিভাগের উক্ত আদেশ/রায় সিভিল পিটিশন ফর লীভ টু আপিল নম্বর ৩১৯/২০২৪ নিষ্পত্তি না হওয়া অবধি অর্থ্যাৎ অদ্যবধি উক্ত আদেশ/রায় বাতিল ও স্থগিত হয়ে যায়।
তাই হাইকোর্ট বিভাগের উক্ত বাতিল ও ছগিতকৃত অকার্যকর রায়/আদেশ (৫০৭০/২০২৩), যা দিয়ে অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান বিভাগে যোগদান করেছে তা একটি বাতিলকৃত ও অকার্যকর যা এখনো অবধি স্থগিত আছে।
অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান গত ৭/৮/২০২৪ তারিখে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আদেশ/রায় গোপন করে মিথ্যা তথ্য ও জাল জালিয়াতি করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রশাসন এবং আইন উপদেষ্টা জনাব অমিত তালুকদার ও ভারপ্রাপ্ত হিসাব পরিচালক জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলমের প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় বিভাগে যোগদান করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্পূর্ণ নিয়ম বরিভূতভাবে বকেয়া 8,০৬৩০০.৬৬/- (চার লক্ষ তেষট্রি হাজার ছেয্ত্রি পয়সা ) টাকা তাৎক্ষণিক উত্তোলন করেন।
উল্লেখ্য , অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খানের সামথিক বিষয়টি চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য বর্তমানে আগামী ঢাবি সিন্ডিকেট সভা’র অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।এই ব্যাপারে ঢাবি শিক্ষক সমাজ মহামান্য হাই কোর্টের সুদৃষ্টি কামনা করছেন।অনতিলম্বে জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে মহামান্য কোর্ট উপেক্ষা করার উপযুক্ত শাস্তি দাবি জানিয়ে আসছেন সচেতন শিক্ষক সমাজ।
свежие бездепозитные бонусы за регистрацию
свежие бездепы казино за регистрацию
игры онлайн клубники
игра клубника онлайн бесплатно
goblins cave
goblins cave слот
fortune ox играть
fortune ox бесплатно