কুমিল্লা চক্ষু হাসপাতালে রোগী সকাল থেকে বিকাল অবধি ৮০০-৯০০ রোগী দেখা হয়।।। অপারেশন মাসে ১৫০০-২০০০ হয়।।।এতে কঠিন চাপ এর মাঝেও মহিলা মেডিকেল অফিসার, যাঁরা সুপার- ডুপার ডায়নামিক তাদের নিজস্ব পরিচালনায় ও নিজেদের বাসা থেকে রান্না করে এনে সকল ডাক্তারের উপস্থিতিতে, এমনকি প্রধান নির্বাহী ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ডাক্তার এ, কে,এম,আবদুস সেলিম স্যারও ডাক্তারদেরকে সময় দেন।। ডাক্তাররা রোগী দেখতে দেখতে মেশিনে পরিনত হয়। মানবিক গুণাবলি কমে যেতে থাকে।।।এ-ই মানবিক গুণাবলি উন্নয়ন এর ধারাবাহিকতায় আজকের এ-ই চিকিৎসক মিলন মেলা সকালের নাস্তার মাধ্যমে।।।। মহিলা মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আইরিন আক্তার, শান্তা,ডাক্তার লিরা,ডাক্তার স্নিগ্ধা,ডাক্তার যোহরা টুকটুক ওদের নিরলসভাবে পরিশ্রম এর কারণে এতো সুন্দর একটা মিলন মেলা বসে আলেখারচর, বাংলাদেশ জাতীয় অন্ধ কল্যান সমিতি পরিচালিত কুমিল্লা চক্ষু হাসপাতালে।।।।সকল মহুিলা মেডিকেল অফিসাররা আবারও প্রমান করলেন যে— যে নারী চুল বাধতে জানে সে রান্না করতেও জানে।।।মানে নারী চিকিৎসকরা সত্যি সত্যিই অসাধারণ পারফরম্যান্স রান্নাঘরেও আবার চিকিৎসক হিসাবেও।

— ডাক্তার এ,কে,এম,কামরুল আহসান ( তানিম). কনসালটেন্ট — কুমিল্লা চক্ষু হাসপাতাল।,আলেখারচর