আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআন মজিদ এ সুস্পষ্ট ভাবে বলতেছেন সুরা ইমরান এ-র ৯২ নং আয়াতে “” তোমরা তোমাদের প্রিয় বস্তু খরচ না করা পর্যন্ত পূন্য লাভ করতে পারবেনা,,যা কিছু তোমরা খরচ করো,নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সে বিষয়ে খুব ভালোভাবে অবগত।১০২ নং আয়াতে —হে মুমিনগণ তোমরা আল্লাহ তায়ালা কে ভয় করো যেমন ভাবে ভয় করা উচিৎ আর মুসলমান না হয়ে কখনও মোনা।।।১০৪ নং আয়াতে — তোমাদের মধ্যে এক দল হোক যাঁরা কল্যানের দিকে ডাকবে,সৎ কাজের আদেশ আর অসৎ কাজে নিষেধ করবে।।আর এরাই সফলকাম।। ১২৯ নং আয়াতে –আসমান ও যমীনের সব কিছুই আল্লাহ তায়ালার।।। তিনিই আল্লাহ তায়ালা যাকে খুশি মাফ করে দিতে পারেন,আর যাকে খুশি শাস্তি দিতে পারেন।আল্লাহ অতীব দয়ালু ও পরম ক্ষমাশীল। ১৩০ নং আয়াতে–হে মুমিনগণ তোমরা সুদ যেওনা ক্রমবুদ্ধিতো ভাবে,, আল্লাহ কে ভয় করো,যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।।।এ-ই আয়াতের তাফসীর যিনি জানেন,দয়া করে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হবো। আমি সহজ ভাবে যা বুঝতে পেরেছি হযরত ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার পুত্র সন্তান কে কোরবানি করে মহান আল্লাহ তায়ালা কে খুশি করেছেন।আমার,আপনার আমাদের ও প্রিয় বস্তু খরচ না করা পর্যন্ত তাও আল্লাহ তায়ালা র পথে বা আল্লাহ তায়ালা র যে কোনো বান্দার জন্য হতে পারে,, কিন্তু আল্লাহ তায়ালা র সন্তুষ্টির জন্য বিশাল বড়ো কিছু ছাড় দিতেই হবে।আল্লাহ তা আলা কে ভয় করো যেমন ভাবে করা উচিৎ। একজন মন্ত্রী, এমপি,, সচিব,ডিসি,এস,পি,পুলিশ, সেনাবাহিনীর লোক কে যেভাবে আমি সহ সবাই যেভাবে ভয় পাই,,আল্লাহ তা আলা কে কিন্তু সেভাবে ভয় পাইনা??? কারন কি?? কে বড়ো?? রোজা রেখে লুকিয়ে খাইনা একমাত্র আল্লাহ তায়ালা র ভয়ে,,কিন্তু রোজা রেখে মারামারি, মিথ্যে বলা,, সুদের কারবারি, ঘুষের কারবার, দুর্নীতি, মিথ্যা মামলা সব কিছু করছি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা র ভয়ে এগুলোর কোনোটাই বন্ধ হয়না??? কিসের রোজাদার মুসল্লী দাবি করেন?????? আরো আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে মুসলমান না হয়ে কখনও মরোনা ???? সহজ কোনো কথা নয়?? নামে মুসলমান আমরা,আর কাজে মুসলমান আমেরিকা সহ সারা বিশ্ব৷৷।।আল্লাহ তা আলা র হুকুম নামে নয় কাজের মুসলমান হয়ে মরো।।যেমন —এক কথায় সততার সাথে চলো ও সব কিছু সততার ভিত্তিতে পরিচালিত করো????নামাজ আদায় করি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কে ভয় পাইনা!! হজ্ব, যাকাত আদায় করি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কে ভয় পাইনা৷ ফলে সবাই করছি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কে ভয় না পেয়ে??? ফলে সত্যিকারের মুসলমান হতে পারছিনা আমরা কেউই???¿?১০৪ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলতেছেন তোমাদের মধ্যে একটা দল হোক,যাঁরা কল্যানের পথে মানুষকে ডাকে,,সৎ কাজের আদেশ, অসৎ কাজের নিষেধ করবে।।তাঁরাই সফলকাম।। এ-ই দল— বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলাম,,পীরের মুরিদ,,তাবলীগ কেউ না।। এ-ই দল নতুন কাউকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। নেতা নির্বাচন পরে,,আগপাছ একটা দল হোক ,, রাজনীতীর বাইরের একটা দল।।।এ-ই গ্রুপ থেকে শুরু হোক।।।সুদ খাওয়া হারাম,, আল্লাহ তায়ালা র বিধান অনুযায়ী।।এইজন্য ১০০% অনুতপ্ত।। ছেড়ে দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত।।এখন সময়ের ব্যাপার।।আল্লাহ যাকে খুশি মাফ করে দিতে পারেন আবার শাস্তিও দিতে পারেন।। সুতরাং আল্লাহ তায়ালা র কাছে বিনীত ভাবে মাফ চাওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।।। সত্যিকারের মুসলমান হওয়ার চেষ্টা করা উচিৎ সবারই????? আমি গতো বছর বড়ো হজ্ব এ অনেক বেশি কান্নাকাটি করেছি।দেশে এসে আবার শয়তান এ-র পাল্লায় পড়ে গুনাহগারী হয়ে যাচ্ছি। হজ্জে একজন হাজী,মুয়াল্লিম এর সাথে কি ঝামেলা ও ঝগড়াঝাটি করে ভাষায় বুঝাতে পারবোনা??? ৯০ % হাজী ঝগড়াঝাটি তে লিপ্ত হয়ে নিজের পুরো হজ্বের সওয়ার নষ্ট করে ফেলে।আশা করি আজকে থেকে নতুন করে একটা দল তৈরি হোক যারা কল্যানের পথে পরিচালিত হবে।অসৎ কাজে নিষেধ করবে এ-ই আশাবাদীআল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআন মজিদ এ সুস্পষ্ট ভাবে বলতেছেন সুরা ইমরান এ-র ৯২ নং আয়াতে “” তোমরা তোমাদের প্রিয় বস্তু খরচ না করা পর্যন্ত পূন্য লাভ করতে পারবেনা,,যা কিছু তোমরা খরচ করো,নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা সে বিষয়ে খুব ভালোভাবে অবগত।১০২ নং আয়াতে —হে মুমিনগণ তোমরা আল্লাহ তায়ালা কে ভয় করো যেমন ভাবে ভয় করা উচিৎ আর মুসলমান না হয়ে কখনও মোনা।।।১০৪ নং আয়াতে — তোমাদের মধ্যে এক দল হোক যাঁরা কল্যানের দিকে ডাকবে,সৎ কাজের আদেশ আর অসৎ কাজে নিষেধ করবে।।আর এরাই সফলকাম।। ১২৯ নং আয়াতে –আসমান ও যমীনের সব কিছুই আল্লাহ তায়ালা র।।। তিনিই আল্লাহ তায়ালা যাকে খুশি মাফ করে দিতে পারেন,আর যাকে খুশি শাস্তি দিতে পারেন।আল্লাহ অতীব দয়ালু ও পরম ক্ষমাশীল। ১৩০ নং আয়াতে–হে মুমিনগণ তোমরা সুদ যেওনা ক্রমবুদ্ধিতো ভাবে,, আল্লাহ কে ভয় করো,যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।।।এ-ই আয়াতের তাফসীর যিনি জানেন,দয়া করে বিস্তারিত জানালে উপকৃত হবো। আমি সহজ ভাবে যা বুঝতে পেরেছি হযরত ইব্রাহিম আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার পুত্র সন্তান কে কোরবানি করে মহান আল্লাহ তায়ালা কে খুশি করেছেন।আমার,আপনার আমাদের ও প্রিয় বস্তু খরচ না করা পর্যন্ত তাও আল্লাহ তায়ালা র পথে বা আল্লাহ তায়ালা র যে কোনো বান্দার জন্য হতে পারে,, কিন্তু আল্লাহ তায়ালা র সন্তুষ্টির জন্য বিশাল বড়ো কিছু ছাড় দিতেই হবে।আল্লাহ তা আলা কে ভয় করো যেমন ভাবে করা উচিৎ। একজন মন্ত্রী, এমপি,, সচিব,ডিসি,এস,পি,পুলিশ, সেনাবাহিনীর লোক কে যেভাবে আমি সহ সবাই যেভাবে ভয় পাই,,আল্লাহ তা আলা কে কিন্তু সেভাবে ভয় পাইনা??? কারন কি?? কে বড়ো?? রোজা রেখে লুকিয়ে খাইনা একমাত্র আল্লাহ তায়ালা র ভয়ে,,কিন্তু রোজা রেখে মারামারি, মিথ্যে বলা,, সুদের কারবারি, ঘুষের কারবার, দুর্নীতি, মিথ্যা মামলা সব কিছু করছি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা র ভয়ে এগুলোর কোনোটাই বন্ধ হয়না??? কিসের রোজাদার মুসল্লী দাবি করেন?????? আরো আল্লাহ তায়ালা বলেছেন যে মুসলমান না হয়ে কখনও মরোনা¿???? সহজ কোনো কথা নয়?? নামে মুসলমান আমরা,আর কাজে মুসলমান আমেরিকা সহ সারা বিশ্ব৷৷।।আল্লাহ তা আলা র হুকুম নামে নয় কাজের মুসলমান হয়ে মরো।।যেমন —এক কথায় সততার সাথে চলো ও সব কিছু সততার ভিত্তিতে পরিচালিত করো????নামাজ আদায় করি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কে ভয় পাইনা!! হজ্ব, যাকাত আদায় করি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কে ভয় পাইনা৷ ফলে সবাই করছি কিন্তু আল্লাহ তায়ালা কে ভয় না পেয়ে??? ফলে সত্যিকারের মুসলমান হতে পারছিনা আমরা কেউই???¿?১০৪ নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলতেছেন তোমাদের মধ্যে একটা দল হোক,যাঁরা কল্যানের পথে মানুষকে ডাকে,,সৎ কাজের আদেশ, অসৎ কাজের নিষেধ করবে।।তাঁরাই সফলকাম।। এ-ই দল— বিএনপি, আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলাম,,পীরের মুরিদ,,তাবলীগ কেউ না।। এ-ই দল নতুন কাউকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। নেতা নির্বাচন পরে,,আগপাছ একটা দল হোক ,, রাজনীতীর বাইরের একটা দল।।।এ-ই গ্রুপ থেকে শুরু হোক।।।সুদ খাওয়া হারাম,, আল্লাহ তায়ালা র বিধান অনুযায়ী।।এইজন্য ১০০% অনুতপ্ত।। ছেড়ে দিতে পুরোপুরি প্রস্তুত।।এখন সময়ের ব্যাপার।।আল্লাহ যাকে খুশি মাফ করে দিতে পারেন আবার শাস্তিও দিতে পারেন।। সুতরাং আল্লাহ তায়ালা র কাছে বিনীত ভাবে মাফ চাওয়া ছাড়া আমাদের আর কিছুই করার নেই।।। সত্যিকারের মুসলমান হওয়ার চেষ্টা করা উচিৎ সবারই????? আমি গতো বছর বড়ো হজ্ব এ অনেক বেশি কান্নাকাটি করেছি।দেশে এসে আবার শয়তান এ-র পাল্লায় পড়ে গুনাহগারী হয়ে যাচ্ছি। হজ্জে একজন হাজী,মুয়াল্লিম এর সাথে কি ঝামেলা ও ঝগড়াঝাটি করে ভাষায় বুঝাতে পারবোনা??? ৯০ % হাজী ঝগড়াঝাটি তে লিপ্ত হয়ে নিজের পুরো হজ্বের সওয়ার নষ্ট করে ফেলে।আশা করি আজকে থেকে নতুন করে একটা দল তৈরি হোক যারা কল্যানের পথে পরিচালিত হবে।অসৎ কাজে নিষেধ করবে এ-ই আশাবাদী।

সুত্র — ডাক্তার এ,কে,এম,কামরুল আহসান ( তানিম). কনসালটেন্ট — কুমিল্লা চক্ষু হাসপাতাল।,আলেখারচর

Please follow and like us:
0
fb-share-icon20
Tweet 20
Pin Share20
7 thoughts on “৯০% হাজী হজ্বের সওয়ার নষ্ট করে ফেলে!”
  1. Моя работа потребовала переезда в другой город. Это событие потребовало дополнительных расходов на транспортировку вещей и аренду жилья. Снова на помощь пришел МФО 2024 на карту онлайн . Выбрал один из предложенных займов и без проблем переехал. Новый город встретил меня радушно, и я быстро освоился на новом месте.

  2. Cataract treatment at MCI Clinic involves a modern approach to restoring vision. Our specialists use the latest methods, including ultrasonic phacoemulsification. This minimally invasive procedure allows for the removal of the cloudy lens and its replacement with an artificial one. The operation takes only a few minutes and is performed under local anesthesia, ensuring a comfortable experience for the patient.

    Choosing MCI for cataract treatment means trusting experienced professionals dedicated to your eye health. Post-operative care includes regular check-ups to ensure optimal recovery and long-lasting results. Our goal is to help you regain clear vision and improve your quality of life.

    MCI Clinic – врач офтальмолог

  3. Transform your vision with cataract surgery at MCI Clinic! Our experienced surgeons utilize advanced phacoemulsification techniques to remove cloudy lenses and replace them with high-quality artificial ones. This minimally invasive procedure is quick, safe, and ensures a remarkable improvement in your vision. At MCI, we combine expertise, cutting-edge equipment, and affordable pricing to provide you with the best possible care.

    Choose MCI Clinic for your cataract surgery and see the world in stunning clarity. Experience the difference of top-tier medical care and regain the vibrant vision you deserve.

    MCI Clinic – врач офтальмолог

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Enjoy this blog? Please spread the word :)

Facebook20
YouTube20
Instagram20
20